স্যার ডাকা ডাকি নিয়ে নানান মজার তথ্যকলি নিয়ে আজ চেষ্টা করব কিছু লেখার । স্যার শব্দটা নানা জনের কাছে নানা রকম। প্রথম যে স্যারের সাথে সাধারনত পরিচয় হয় তিনি হলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। কাহারো কাহারো বা বাবার বসের সাথে পরিচয় হয়েযায় স্যার নামক শব্দের সাথে। যেমন হয়েছে আমর ছেলেটিরো। কারন ওর ক্লাসে সকলেই ম্যডাম। যদিও ওর পরিচয় হয়নি তবুও আমার কাছে বার বার শুনতে শুনতে ওর কল্পনায় একটা স্যার তৈরি হয়েছে যাহা আই অনুধাবন করতে পারছি।
কেহো স্যার ডাকেন নিজের অজান্তেই সকলে ডাকে তো সেও ডাকে । সম্মান অপমান আবেগ কিছুই নেই এই স্যারের মধ্যে।
কেহো স্যার ডাকেন কার্য সম্পাদনের জন্য। "স্যার দেখেন আমাদের পন্যটা অনেক সুন্দর।" আমাকে অনেক বড় মানের অনুগত করে তুলতে পারলে স্যারের কাছে অনেক কিছু আদায় করে নেয়া যায় স্যারদের কাছ থেকে। নৈতিক অনৈতিক অনেক কিছু আদায় করে নেয়া যায়।
স্যার কেহো ডাকেন বাধ্য হয়ে। স্যার না ডাকলে নানা রকম ক্ষতি করে থাকেন স্যারগন। তখন নিজেকে রক্ষা করা। সান্তিতে জীবন জাপনের জন্য স্যার ডাকা বাধ্যতামুলক।
কোনো কোনো স্যারকে আবার স্যার না ডাকলে তিনি অফিসেই উচ্চস্বরে চিল্লাচিল্লি শুরু করে দেন।
কেহো কেহো দেখেছি কলিকদের মধ্যে কানা ফুসা করে থাকেন কে কার স্যার।
এই সেদিন আমাকে সরাসরি একজন বলে বসলেন এতোদিন আপনাকে স্যার ডাকতেছি আপনি এটা সেটা নানা কথা । যার অর্থ হলো এতো দিন ভুল করে স্যার ডাকছিলো এখন তাদের তিন চার জনের মধ্যে কথা হলো যে আমি তাদের স্যার নই। আমি অবশ্য খেয়াল করিনি কে স্যার ডাকে কে ভাই ডাকে কিংবা নাম ধরে ডাকে।
যাই হোক নিজের কথা বলতে নয় স্যার নিয়ে সমাজের প্রচলিত কথাগুলো তুলতে গিয়ে নিজের কথাগুলো চলে আসে। স্যার বলে কথা। স্যার থেকে বাচতে পারিনা তো । এ সমাজেই তো আমার বসবাস।
সম্মান ও স্যার মিলে একাকার। স্যার কে কেহো কেহো আবার মজা করাএ কেহো কেহো আবার খোবের স্বরে ষার ডাকেন।
শুরু করেছিলামাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সম্মানিত ব্যক্তি (দুচার জন বাদে) দিয়ে। যাহারা আমাদের অক্ষর জ্ঞান দিয়েছেন। তার পার নতুন এক স্যার দের পরিচয় তুলে ধরা।
একদা ধানবন্ড লেগপার দিয়ে হাটছিলাম সকাল বেলা। এক মালি কাজ করছে পাশে দাড়ান এক সিকিউরিটি। কথাকাটাকাটি করছে অনিচ্ছি সত্ত্বেও কানে আসল।
সিকিউরিটি: আমি তোমার স্যার । তুমি মালি আমি সিকিউরিটি।
মালি: তোমার বেতন আমার বেতন সমান। গ্রেড সমান। তবে তুমি কি করে স্যার।
সিকিউরিটি: তোমার কাজটা মালির আমার সিকিউরিটির।
নিতান্তই মজা ছিলনা কথাগুলো। তর্ক ছিলো তাদের।
স্যার আমার লেখাটা করে লাইক কমেন্স দিয়ে যাবেন কিন্তু। আসব আবারো স্যার কিংবা অন্য কিছু নিয়ে । ভালো থাকবেন স্যার।